সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০১০

স্পাই কিড

শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”
এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”
বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”

রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০১০

ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: ন…
: টানবাজার যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”

শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০১০

যেমন স্বামী তেমন স্ত্রী

প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ Kiss পাঠালাম।
ইতি তোমার স্বামী (অমুক)।
তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১। দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।
২। বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩। বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।
৪। সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই… (সেন্সর)
৫। আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।
আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss। আমি আশা করছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো।

শুক্রবার, ২৩ জুলাই, ২০১০

লিঙ্গ সমস্যা

একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।
তো তারা গেলেন শেখ হাসিনার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।
কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে।
এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। হাসিনা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ।
এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি হাসিনা ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।

বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই, ২০১০

আত্মহত্যা

মধ্যরাতে হাতে হারিকেন আর মই নিয়ে বনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন এক লোক_
চৌকিদার : কী ব্যাপার, এত রাতে এভাবে কোথায় যাচ্ছেন?
লোকটি : গলায় দড়ি দিয়ে মরতে যাচ্ছি।
চৌকিদার : সে কী? তাহলে হাতে হারিকেন কেন?
লোকটি : হারিকেন নেব না কেন রে ভাই? রাস্তাঘাটে সাপের যা উপদ্রব!
চৌকিদার : ও আচ্ছা! কিন্তু মই কেন?
লোকটি : গলায় দড়ি দেওয়ার জন্য তো গাছে উঠে দড়িটা বাঁধতে হবে, তাই না? কিন্তু আমি যে গাছেই চড়তে পারি না। শেষে পড়ে গিয়ে আবার হাত-পা ভাঙব নাকি!

বুধবার, ২১ জুলাই, ২০১০

ছুটি

কর্মচারী : স্যার, আজ দুপুরের পর আমাকে কিছুক্ষণের জন্য ছুটি দেবেন?
বস : কেন?
কর্মচারী : আমার স্ত্রীকে নিয়ে একটু শপিংয়ে যাব।
বস : না, কোনো ছুটি হবে না।
কর্মচারী : আপনি আমাকে বাঁচালেন, স্যার। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!

এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।

যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।
ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,
কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।

কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?
২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?
৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।

আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না

বিদেশ থেকে দুবছর পর বাড়ি ফিরে হাসান দেখল তার বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
: কার আবার, আমার।
: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত সর্বনাশ করেছে!
বউ চুপ।
: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!
: না
: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!
: না, তাও না।
: তা হলে কে?
: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না।

মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০১০

বুদ্ধিমান


ম্যানেজারঃ তুমি নাকি আলমারির চাবি আবারও হারিয়েছ?
কেরানিঃ জ্বী স্যার।
ম্যানেজারঃ তুমি চাবি হারাও বলেই, তোমাকে এবার দুটো চাবিই দিয়েছিলাম।
কেরানিঃ দুটো চাবি হারায়নি স্যার। একটা হারিয়েছে, আরেকটা আমি আগেই বুদ্ধি করে আলমারিতে ঢুকিয়ে রেখেছি।

সিকিউরিটি গার্ড

বড় এক ভবনের লাইসেন্সধারী পিস্তলওয়ালা দুই সিকিউরিটি গার্ডের মধ্যে কথা হচ্ছে_
প্রথম গার্ড : জানো, কাল রাতে বাড়ি ফেরার পথে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েছিলাম।
দ্বিতীয় গার্ড : তারপর?
প্রথম গার্ড : তারপর আর কি! ওরা আমার টাকা-পয়সা, ঘড়ি, জুতা, মোবাইল সব কেড়ে নিল।
দ্বিতীয় গার্ড : কেন, তোমার কাছে রিভলবার ছিল না?
প্রথম গার্ড : ছিল তো। কিন্তু ওটা আমি প্যান্টের ভেতরে লুকিয়ে রেখেছিলাম। ওরা দেখতেই পায়নি!

গান ভক্ত


প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?
প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।

ভালবাসা

প্রেমিকার বদরাগী বাবার কাছে গিয়ে প্রেমিক জিজ্ঞেস করছে_
: আঙ্কেল, আমার একটি বিষয় খুব জানতে ইচ্ছে করে। আচ্ছা, প্রেম জিনিসটা কেমন?
: বাবাজি, প্রেম হচ্ছে স্বর্গীয় জিনিস। এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি, তাকে আমি ঘৃণা করি।
: আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।

স্বাগতম

বাংলা জোক্ স এ সবাইকে স্বাগতম ।